অভিযোগ রয়েছে, মো. খায়রুল বাশার বাহার ও তার সহযোগীরা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উচ্চশিক্ষার প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়ায় গুলশান (ডিএমপি) থানায় মানি লন্ডারিং মামলা দায়ের রকা হয়। পরে ১৪ জুলাই ধানমন্ডি এলাকা থেকে সিআইডি খায়রুলকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করে।
তদন্তে বেরিয়ে আসে, অভিযুক্ত প্রতারণার অর্থ দিয়ে ১২২.৪৫ শতাংশ জমি ক্রয় করেছেন, যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ৪২.৮৫ কোটি টাকা। সিআইডির আবেদনের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত তার নামে থাকা উক্ত স্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন।
নিজেকে শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ী পরিচয় দিলেও মো. খায়রুল বাশার বাহার আসলে সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সহায়তায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের থেকে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং তার নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে আরও স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে।
আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষার প্রলোভনে প্রতারণার অভিযোগ/ বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান বাশার গ্রেফতার