সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৭টায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যায় সে।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান।
তিনি বলেন, তানভীরের শরীরের ৪০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। এ ঘটনায় তার মা ইভার ৮ শতাংশ আরেক ভাই তাওহীদের ১৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছে।
২৪ সেপ্টেম্বর মারা যান তানভীরের বাবা তুহিন হোসেন (৩৮)।
আরও পড়ুন: আহত ফায়ার ফাইটারদের চিকিৎসা দিতে ঢাকায় সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক
এর আগে, ২০ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত দেড়টার দিকে যাত্রাবাড়ী ধলপুর বউবাজার লিচুবাগান মসজিদের পাশে একটি বাড়ির ৭ম তলায় এসি বিস্ফোরণের দুর্ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হয় তুহিন হোসেন (৩৮), তার স্ত্রী ইভা আক্তার (৩০), দুই ছেলে তাওহীদ (৭) ও তানভীর (৯)।
দগ্ধ ইভার বোন ফারজানা আক্তার জানান, বাসায় পরিবারটির ওই ৪ সদস্য থাকেন। তুহিন মোতালিব প্লাজায় একটি মোবাইল সার্ভিসিং দোকানে কাজ করেন আর তার স্ত্রী গৃহিণী।
শুক্রবার রাতে যখন ঘুমিয়ে ছিলেন তখন বাসার এসি থেকে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তে ঘরে আগুন ধরে গেলে তারা চারজনই পুড়ে যান। পরে আশপাশের ভাড়াটিয়ারা আগুন নিভিয়ে রাতেই তাদেরকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে এসে ভর্তি করেন বলেও জানান তিনি।
তাদের বাড়ি মাদারীপুর সদর উপজেলার দিঘলপাড়া গ্রামে বলে জানা গেছে।
]]>