বাংলাদেশকে ১৫২ রানের টার্গেট দিলো আফগানিস্তান

১ সপ্তাহে আগে
১৮তম ওভারের প্রথম ৪ বলেই ৩টি ছক্কা মেরেছিলেন মোহাম্মদ নবি। তাসকিন আহমেদকে পঞ্চম বলে আবার সজোরো পিঠিয়েছিলেন, কিন্তু বলটি উঠে যায় অনেক উঁচুতে, ক্যাচ ধরেন রিশাদ হোসেন। নবি আউট হওয়ার আগে ১২৫ ছাড়ানো আফগানিস্তান হয়তো ১৬০ এর আশা করছিল। নবির বিদায়ের পর ৩ উইকেট হাতে নিয়ে দলটি খুব দূরে থামেনি, দেড়শর ঘর পেরিয়ে তারা তুলেছে ১৫১।

টস জিতে আফগানিস্তান ব্যাটিংয়ে নামলে পাওয়ার প্লের আশেপাশেই ৪ উইকেট তুলে নেয় বাংলাদেশ। নাসুম আহমেদের হাত দিয়ে ২৫ রান পর উদ্বোধনী জুটি ভাঙলেও ৪০ রানের মধ্যেই তুলে নেয় ৪ উইকেট। এদের মধ্যে সর্বাচ্চ ১৫ রান করেন জাদরান। তানজিম সাকিবের শিকার হওয়া অটলের ব্যাট থেকে আসে ১০।


গুরবাজের ডাকে সাড়া দিয়ে রান নিতে গিয়ে ভুল বোঝাবুঝির শিকার ডারউইশ রানের খাতাই খুলতে পারেননি। দলীয় ৪০ রানে আউট হওয়ার সময় মোহাম্মদ ইশাক করেন মাত্র ১। আফগানিস্তান সেই চাপ কাটায় গুরবাজ ও আজমতউল্লাহর ব্যাটে। তবে শক্ত খুঁটি গাড়ার আগেই ওমরজাইকে তানজিমের ক্যাচ বানিয়ে দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন রিশাদ, ইশাককেও তিনিই শিকারে পরিণত করেন। ওমরজাই করেন ১৮ রান।


আরও পড়ুন: পাকিস্তানের বিপক্ষে দাপুটে জয়ে বিশ্বকাপ যাত্রা শুরু বাংলাদেশের


৫ উইকেট তুলে নিলেও বাংলাদেশের গলার কাঁটা হয়ে বিঁধে ছিলেন বিস্ফোরক ব্যাটার রহমানউল্লাহ গুরবাজ। তিনি এদিন আর বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের ঝলক-টলক দেখাতে পারেননি। যদিও করেন দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান। ৪০ রান করার পর সাকিবের ওভারে কাট করতে গিয়ে গালি অঞ্চলে রিশাদ হোসেনের হাতে ধরা পড়েন তিনি।


তাসকিনকে তিন ছক্কাসহ মোট ৪টি ছক্কা হাঁকানো নবি ২৫ বলে করেন ৩৮ রান। মোস্তাফিজুর রহমানের স্লোয়ারে বোকা বনে যাওয়া রশিদ খান ৪ রান করেই ফিরে যান। শরাফুদ্দিন আশরাফের ১১ বলে ১৬ রানে ভর করে দেড়শর ঘর পার করে তারা।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন