সোমবার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আগরপুর এনআরবিসি ব্যাংকের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন ছাত্রদল নেতা পলাশ, রাসেল, সাব্বির, হাসান, আশরাফুল, শান্ত, এমদাদুল, রিওয়ান ও সাকিল।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের ফাঁসির রায় ঘোষণার পর ছাত্রদলের এক পক্ষ মিষ্টি বিতরণ শুরু করলে অন্য পক্ষকে আমন্ত্রণ না দেয়ায় বাকবিতণ্ডার সূত্র ধরে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে তা ব্যাপক রূপ নেয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হন। গুরুতর আহত রবিউল ইসলামকে উদ্ধার করে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: ‘হাসিনাকে হস্তান্তর করবে না ভারত’
আহত ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা শান্ত বলেন, ‘শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ের পর আমরা আগরপুরের বাজার থেকে মিষ্টি বিতরণ শুরু করি। এনআরবিসি ব্যাংকের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রদলের কর্মী পলাশ জানতে চায় কেনো তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তখন মিষ্টির প্যাকেট ফেলে দেয়াকে কেন্দ্র করে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।’
ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল আহসান খান হিমু বলেন, ‘ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে রবিউল ইসলাম নিহত হয়েছেন। তবে ঠিক কী নিয়ে উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল, তা পরিষ্কারভাবে বলতে পারছি না।’
বাবুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত পলাশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘ঘটনাস্থলে যথেষ্ট পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
]]>
১ সপ্তাহে আগে
৪






Bengali (BD) ·
English (US) ·