সোমবার (২০ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত সীমান্ত বরগুনা সদর উপজেলার গৌরীচন্না ইউনিয়নের লাকুরতলা গ্রামের বিজন দাসের ছেলে।
পুলিশ জানায়, সোমবার দিবাগত রাত দুইটার পর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সামনে একটি শুকনো গাছের সঙ্গে সীমান্তের মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় থাকার খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন আছে। গাছের সঙ্গে গলায় দড়ি দিয়ে সীমান্ত আত্মহত্যা করেছে বলে পুলিশের প্রাথমিক ধারণা।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামের এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ মিলল রংপুরে
কাইউম নামে এক যুবক বলেন, ‘গতকাল রাত ১২টার দিকে আমি এই পথ দিয়ে বাইক নিয়ে যাচ্ছিলাম। তখন পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পাশের গোল চত্বরের কাছে চিকন করে একটা ছেলে দাঁড়িয়ে চিৎকার করছিল। তখন আমি বাইক থামিয়ে, কি হয়েছে তা জানতে চাই। তখন সে আমাকে বলে, আমাকে অসীম অনেক মারছে। কিন্তু আমি অসীমকেও চিনি না আর ওই ছেলেকেও চিনি না। তখন আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, অসীম কে? তখন সে বলে- ভাই আপনি এসপি স্যারকে ফোন দেন। যেহেতু রাত ১২টা অতিক্রম করেছে, আর ওই ছেলেকেও আমি চিনি না, তাই আমি ভাবছি ছেলেটা মানসিকভাবে অসুস্থ। তাই আমি বাসায় চলে যাই। পরে সকালে শুনি ছেলেটির মরদেহ পাওয়া গেছে।’
এ বিষয়ে বরগুনা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ইউনুস আলী ফরাজী বলেন, ‘সোমবার দিবাগত রাত ২টার পর আমরা মরদেহটি উদ্ধার করেছি। সীমান্ত একটি মরা গাছের সঙ্গে নাইলনের দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।’

৩ সপ্তাহ আগে
৪








Bengali (BD) ·
English (US) ·