নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরগুনা সদর উপজেলায় ২৪ জন, আমতলী উপজেলায় ৩ জন, বেতাগী উপজেলায় ২ জন এবং পাথরঘাটা উপজেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫ জন।
এছাড়া জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন ১২৫ জন। এদের মধ্যে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯০ জন, আমতলী উপজেলায় ২ জন, বামনা উপজেলায় ১৪ জন, পাথরঘাটায় ১১ জন এবং বেতাগী উপজেলায় ২ জন এবং ও তালতলী উপজেলায় ৫ জন চিকিৎসাধীন।
জেলায় মোট ডেঙ্গু আক্রান্তের মধ্যে সদর উপজেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৯৮৮ জন, তালতলী উপজেলায় ১৪৪ জন, বামনা উপজেলায় ২৪৪ জন, বেতাগী উপজেলায় ১০৭ জন, আমতলী উপজেলায় ৭৪ জন এবং পাথরঘাটা উপজেলায় ৪৪২ জন।
আরও পড়ুন: বরগুনায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
অন্যদিকে জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ৪৩ জনের মধ্যে ৩৬ জনের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলায়, ৩ জনের বাড়ি বেতাগী উপজেলায় এবং ৩ জনের বাড়ি পাথরঘাটা ও ১ জনের বাড়ি বামনা উপজেলায়।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, ‘বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বেশ কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি কমলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আমাদের ধারণা।’
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, কী পরামর্শ চিকিৎসক-কীটতত্ত্ববিদদের?
এ বিষয়ে বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতার পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও ব্যাপক মশক নিধন কার্যক্রম ছাড়া এই পরিস্থিতি সামাল দেয়া সম্ভব নয়।’