মৃত ফাতেমা সদর উপজেলার এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের পরীরখাল এলাকার বাসিন্দা।
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৪০ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ২৭ জন, বেতাগীতে ১ জন, বামনায় ৩ জন এবং পাথরঘাটায় ৯ জন।
বর্তমানে জেলায় চিকিৎসাধীন আছেন ১২৮ জন রোগী। এর মধ্যে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ৭৯ জন, আমতলীতে ৩ জন, বামনায় ১৭ জন, পাথরঘাটায় ২১ জন, বেতাগীতে ৫ জন এবং তালতলীতে ৩ জন।
এখন পর্যন্ত বরগুনা জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১৭৭ জন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৫ হাজার ১০৮ জন, আমতলীতে ৭৭ জন, বেতাগীতে ১১৪ জন, বামনায় ২৫৯ জন, পাথরঘাটায় ৪৭২ জন এবং তালতলীতে ১৪৭ জন।
আরও পড়ুন: বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৫৭
মৃতদের মধ্যে ৩৭ জনের বাড়ি সদর উপজেলায়, বেতাগী ও পাথরঘাটায় ৩ জন করে, বামনায় ১ জন এবং আমতলীতে ১ জন।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, ‘বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কিছুটা কমলেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। কয়েকদিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি কমলেই পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাবে বলে আমাদের ধারণা।’
বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘উপজেলাগুলোতে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতনতার পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও মশক নিধন ছাড়া এ পরিস্থিতি সামাল দেয়া সম্ভব নয়।’
]]>