এডওয়ার্ড কলেজের শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা বলেন, ‘সকাল থেকেই আকাশে কালো মেঘ ও বাতাস ছিলো। সেইসঙ্গে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যে বজ্রপাতেরও শব্দ শোনা যায়। আমরা সেইসময় পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনেই ছিলাম। হঠাৎ বিকট শব্দ ও একগুচ্ছো আলো দেখতে পাই। পরে বৃষ্টি থামলে দেখি বিশাল আকৃতির একটি মেহগনি গাছ ওপর থেকে নিচে লম্বালম্বিভাবে দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে।’
প্রত্যক্ষদর্শী এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তৌফিক হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টির সময় প্রচণ্ড শব্দে বজ্রপাত হয়, যেটি আমরা দেখতেই পাচ্ছিলাম। এমনকি চোখের সামনেই মেহগনি গাছটি দ্বিখণ্ডিত হতে দেখেছি। আমরা পাশেই ছিলাম, একটুর জন্য প্রাণে বেঁচে গেছি।’
আরও পড়ুন: স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে ২ ছাত্রীর মৃত্যু
কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আব্দুল আউয়াল মিয়া বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। যেহেতু গাছটি দ্বিখণ্ডিত হয়েছে, আমরা দ্রুত গাছটিকে অপসারণ করার ব্যবস্থা করব।
এ দিকে এ ঘটনার পর গাছটির ওপর ঠাঁটা চত্বর লিখে সাইনবোর্ড দিয়েছেন কে বা কারা।
]]>