বুধবার (২৫ জুন) বিকেল ৪টার দিকে শহরের ঠনঠনিয়া এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাশিদুল ইসলাম ও সদর সেনা ক্যাম্পের লেফটেন্যান্ট ফাহাদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বগুড়ার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. এস এম নূর-ই-শাদী।
অভিযান চলাকালে প্রমাণ মেলে, ক্লিনিকটির লাইসেন্সের মেয়াদ দীর্ঘদিন আগেই উত্তীর্ণ হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটিতে মারাত্মক অব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনের নানা চিত্র সামনে আসে। এসব অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে রূপালী ক্লিনিককে ৮৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক মো. মুঞ্জু মিয়াকে আটক করে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ২ বছরের কারাদণ্ড এড়াতে ৪ বছর ধরে পলাতক, অবশেষে গ্রেফতার
লেফটেন্যান্ট আল ফাহাদ সাংবাদিকদের বলেন, জনস্বাস্থ্যের সঙ্গে কোনো ধরনের আপস করা হবে না। যেসব প্রতিষ্ঠান বেআইনিভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা মানুষের জীবনের ঝুঁকি সৃষ্টি করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে। আজকের অভিযানে যেসব অনিয়ম দেখা গেছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। প্রত্যেক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই আইন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।