প্রতিটি ট্রাকে ১২ মেট্রিক টন করে ২৪০ মেট্রিক টন পাথর বন্দরে আমদানি করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন পর এই বন্দর দিয়ে পাথর আমদানি শুরু হওয়ায় খুশির আমেজ বিরাজ করছে বন্দরের ব্যবসায়ী, আমদানি-রফতানিকারক সমিতি ও বন্দরের শ্রমিকদের মধ্যে।
তবে স্থানীয়দের অভিমত, আগের মতো চাঁদাবাজী ও শুল্ক ফাঁকি দিতে গিয়ে যেন পুনরায় বন্দরের আমদানি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে না যায়, সেদিকে খেয়াল করে ব্যবসা-বাণিজ্য চালানো উচিত।
আরও পড়ুন: ভারতীয় চাল আমদানিতে সাড়া কম ছিল ব্যবসায়ীদের
ধানুয়া কামালপুর আমদানি-রফতানিকারক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. পলাশ বলেন, দীর্ঘ ছয় মাস বন্ধ থাকার পর পুনরায় পাথর আমদানি শুরু হওয়ায় আগের মতই প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে বন্দরের কার্যক্রম। ফলে বেকার শ্রমিকরা পুনরায় কাজে ফিরবে এবং ব্যবসায়ীরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবেন।
আমদানি-রফতানিকারক সমিতির নেতা গোলাম রসুল সেতু বলেন, ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দর দিয়ে ৩৪ টি পণ্য আমদানির অনুমোদন থাকার পরও শুধুমাত্র পাথর আমদানি করা হয়।
আরও পড়ুন: আমদানি কমায় কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব পাচ্ছে না চট্টগ্রাম কাস্টমস
দেশের আমদানি-রফতানিকারক ও ব্যবসায়ীদের এই বন্দর দিয়ে ব্যবসা করার আহ্বান জানান।
বন্দরের শুল্ক বিভাগের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, নানা জটিলতায় দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারও পাথর আসতে শুরু করেছে। আশাকরি এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
]]>