পুলিশ জানিয়েছে, গত ৬ নভেম্বর সিলেটের জালালাবাদ থানায় নিরাপত্তাহীনতার কথা উল্লেখ করে বিচারকের স্ত্রী ও তাওসীফের মা তাসমিন নাহার লুসী একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন।
সেই জিডিতে তিনি উল্লেখ করেছিলেন, কোয়ান্টাম ফাইন্ডেশনের সদস্য হওয়ায় লিমন মিয়ার সঙ্গে পরিচয় হয়। পরিচয়ের পর সে মোবাইল নম্বর নেয়। পরিবার আর্থিকভাবে কিছুটা দুর্বল হওয়ায় প্রায়ই লিমন আর্থিক সহযোগিতা নিতেন। এক পর্যায়ে প্রতিনিয়ত সহযোগিতা চাইতো। এতে অপারগতা প্রকাশ করলে, সে তার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর থেকে হুমকি-ধামকি দিতেন। গত ৩ নভেম্বর তার মেয়ের ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে কল করে আমাকে ও আমার পরিবারের লোকজনদের হত্যা করার হুমকি দেয়। লিটন যে কোনো সময় আমিসহ আমার পরিবারের সদস্যদের বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে এ কারণে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
আরও পড়ুন: বিচারকের সন্তান হত্যার ঘটনায় প্রধান বিচারপতির শোক
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার আবু সুফিয়ান জানান, লিটন অজ্ঞান হয়ে পড়েছে ৷ হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। সাধারণ ডায়েরিতে উল্লেখ করা ঘটনার বিরোধের জেরে এ ঘটনাটি ঘটেছে কিনা সেটি তদন্ত করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সুবিধা নিতে অন্যায় করা বিচারকরা মানুষ নন: আইন উপদেষ্টা
বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসী আহত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
]]>
৪ দিন আগে
৩








Bengali (BD) ·
English (US) ·