নিহত খালেদা শর্শদী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ খানে বাড়ির আমির হোসেনের মেয়ে। তার ১৯ মাস বয়সী এক শিশু সন্তান রয়েছে।
রেলওয়ে পুলিশ জানায়, ফেনী সদর উপজেলার শর্শদী রেললাইনের ৯৮/৪-৫ কিলোমিটার আপ লাইনের পাশে নারীর মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে বিষয়টি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জিআরপি পুলিশকে জানালে তারা এসে মরদেহ উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
নিহতের পরিবারের অভিযোগ- দীর্ঘদিন ধরে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির নির্যাতন ও মানসিক চাপে ভুগছিলেন খালেদা। বিশেষ করে যৌতুকের দাবিকে কেন্দ্র করে তাকে নিয়মিত মানসিক চাপ দেয়া হতো। পারিবারিক কলহের কারণে খালেদা হয়তো আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে।
আরও পড়ুন: যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ফেনী জিআরপি পুলিশের ইনচার্জ দীপক দেওয়ান জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন। পরিবারের অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

১ দিন আগে
১






Bengali (BD) ·
English (US) ·