এসময় তার সঙ্গে ছিলেন পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মো. হাসনাত আরেফিন সিদ্দিকী, কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসিন সাদেক, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কুয়াকাটা উপ সহকারী প্রকৌশলী সৈয়দ তারিকুর রহমান এবং কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের তাণ্ডবে কুয়াকাটার বেশ কিছু এলাকায় সৈকতের অংশ ভেঙে গেছে। শুধু তাই নয়, কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে সদ্য নির্মিত মেরিন ড্রাইভের অংশ বিশেষও পানির তোড়ে বিলীন হয়েছে। স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম উদ্বেগ।
আরও পড়ুন: কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পরিদর্শনে খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
পরিদর্শন শেষে বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কাওছার বলেন, ‘কুয়াকাটাকে বাঁচাতে আমরা খুব দ্রুতই টেকসই ও স্থায়ী পদক্ষেপ নেব। স্থানীয়দের নিরাপত্তা ও পর্যটন অবকাঠামো রক্ষায় প্রশাসন সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত।’
আরও পড়ুন: কুয়াকাটায় অনুমোদনহীন ছয়টি বহুতল হোটেলের নির্মাণ বন্ধ
স্থানীয়রা বলছেন, এভাবে ভাঙন অব্যাহত থাকলে কুয়াকাটার পর্যটন শিল্প মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং উপকূলীয় জীববৈচিত্র্যও হুমকির মুখে পড়বে। তাই দ্রুত স্থায়ী ও কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।
]]>