এর আগে গত সোমবার (৩ নভেম্বর) ও মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে দুইপক্ষের ২ দফা সংঘর্ষের পর থেকে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল বলে জানান মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম। শনিবার ভোরে পুলিশ না থাকার ফাঁকে দুইপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিলে পুলিশ পৌঁছার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানান ওসি।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, চরদীঘলদী ইউনিয়নের জিরতরামপুরে খেয়াঘাটে ভাড়ার অতিরিক্ত টাকা আদায় ও আধিপত্য বিস্তার করা নিয়ে স্থানীয় শহিদ মেম্বার ও চাঁন মিয়া গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল।
আরও পড়ুন: নরসিংদীতে খেয়াঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে সংঘর্ষ, টেঁটাবিদ্ধসহ আহত ১০
এ নিয়ে গত সোম ও মঙ্গলবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হবার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়।
শনিবার সকালে পুলিশ না থাকার সুযোগে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের টেঁটা ও দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষের লোকজন। এতে টেঁটাবিদ্ধসহ উভয়পক্ষের ১৫ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিলেও গ্রেফতারের ভয়ে অনেকে বিভিন্ন স্থানে গোপনে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: নরসিংদীতে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৮, অস্ত্রের যোগান পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে: র্যাব
ওসি মো. নজরুল ইসলাম জানান, ভোরে পুলিশের উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে দুইপক্ষের মধ্যে উত্তাজনা দেখা দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থানের পর থেকে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ২/ ৩ জন সামান্য আহত হয়ে হাসপাতালে গেছেন।
]]>

২ সপ্তাহ আগে
৫






Bengali (BD) ·
English (US) ·