বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১২টায় এস্কেভেটর দিয়ে ভোররাত পর্যন্ত ভাঙচুর কার্যক্রম চলে।
সারাদেশে বুলডোজার কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ও সাবেক হুইপের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া খানসামা বীরগঞ্জ চিরিরবন্দর সহ বিভিন্ন উপজেলায় আওয়ামী লীগ কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়।
এ সময় বিক্ষুব্ধ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বলেন, কোথাও ফ্যাসিবাদের চিহ্ন থাকবে না । ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনার সকল চিহ্ন মুছে ফেলা হবে।
এ সময় বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। এই সময়ে সাউন্ড বক্সে বিভিন্ন গান বাজিয়ে আনন্দ মাতেন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। সড়কে এসময় উৎসুক জনতার ভিড় ছিল।
আরও পড়ুন: ফেনীতে সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর
জানা যায়, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ০৫ আগস্ট প্রথম দফায় জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় ও বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। দ্বিতীয় দফায় ৬ ফেব্রুয়ারি রাতে এই স্থাপনা গুড়িয়ে দেয় তারা।