জেলার বিভিন্ন খামারে এখন চলছে শেষ মুহূর্তের পরিচর্যা ও পরিচ্ছন্নতার কাজ। কিছু নজরকাড়া গরু যেমন মন্টি, ব্ল্যাক ডায়মন্ড, রেড ডায়মন্ড, রাজাবাবু ইতোমধ্যে হাটে তোলা শুরু হয়েছে। এসব গরুর ওজন ২০ থেকে ২৫ মনের বেশি এবং দাম হাঁকা হচ্ছে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে বড় গরুর প্রতি ক্রেতার আগ্রহ কম হওয়ায় অনেক খামারি হতাশ।
সৈয়দপুর, নীলফামারী সদর ও ডোমার এলাকার খামারিরা জানিয়েছেন, বড় গরু হাটে তুললেও দাম মিলছে না। ছোট গরুর বিক্রি ভালো হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রং-চঙে সেজে সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ি
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সিরাজুল হক জানান, এ বছর জেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত আছে—ষাঁড় ৫২ হাজার ১০০টি, গাভী ২৫ হাজার ৮০০টি, বলদ ৫ হাজার, ছাগল ১ লাখ ৯২ হাজার এবং ভেড়া ১৫ হাজার। চাহিদা ২ লাখ ২৩ হাজার পূরণ করে অতিরিক্ত থাকবে প্রায় ৬৫ হাজার পশু, যা দেশের বিভিন্ন জেলার পাইকাররা কিনে নিয়ে যাবে।
এদিকে, জেলার পশুর হাটগুলোতে ইতোমধ্যেই ছোট ও মাঝারি গরুতে ভিড় জমেছে। ২ থেকে ৪ মন ওজনের গরুর আমদানিই বেশি দেখা যাচ্ছে। অতিরিক্ত পশুর সরবরাহ থাকলেও বড় গরুর বেচাকেনা এখনো মনমতো জমে ওঠেনি বলে জানান খামারিরা।
]]>