এ সময় দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক জয়ন্ত সাহা ও সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল হক উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানকালে ওষুধ সরবরাহ, চিকিৎসা সেবার নানা দিক, জনবল নিয়োগসহ বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য যাচাই করে অভিযানিক দল।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবু বিন হাজ্জাজ, সহকারী পরিচালক ডা. আব্দুল্লাহ হেল মাফিসহ নার্স ও ভান্ডার রক্ষকের সঙ্গে কথা বলেন টিমের সদস্যরা।
অভিযান শেষে সাংবাদিকদের দুদক সহকারী পরিচালক বেলাল হোসেন জানান, আমরা হাসপাতালে বিভিন্ন সেবা ও জনবল নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য যাচাই-বাছাই করেছি। সেগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়েছে এবং কমিশনে পাঠানো হবে। কমিশন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
আরও পড়ুন: অনুসন্ধানে দুদক / শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটির ৩৫০ কোটি টাকার অনিয়ম
জানতে চাইলে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. আবু বিন হাজ্জাজ জানান, ওষুুধসহ কয়েকটি বিষয় নিয়ে দুদক টিম পর্যালোচনা করেছে। আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছি।
]]>