দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি করলেন ইমন

৩ সপ্তাহ আগে
দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি করেছেন পারভেজ হোসেন ইমন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ঠিক ১০০ রান করেছেন তিনি। প্রথমজনের নামটা মনে আছে? তামিম ইকবাল, ২০১৬ সালে ওমানের বিপক্ষে ৬৩ বলে ১০৩ রান করেছিলেন তিনি।

শারজাহতে ইমনের শতকে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৭ উইকেটে ১৯১ রানের সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে বাংলাদেশ। ইনিংসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরটি তাওহীদ হৃদয়ের, ১৫ বলে ২০ রান করেছেন তিনি।


তানজিদ ও লিটন বিদায় নেন পাওয়ারপ্লের মধ্যেই। ১০ রান করা তানজিদকে শিকার করেন মতিউল্লাহ খান। বাংলাদেশি ওপেনার ক্যাচ দেন রাহুল চোপড়াকে। নেতৃত্বের দায়িত্ব পাওয়া লিটন নামেন ওয়ানডাউনে, কিন্তু খুব বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি তিনি। ৮ বলে ১১ রান করার পরই জাওয়াদুল্লাহর ওভারে এলবিডব্লিউর শিকার হন।


ওপেনিং সঙ্গী তানজিদ হাসান তামিম ও এর পরে নামা লিটন দাস অল্প সময় বিরতিতে প্যাভিলিয়নে ফিরলেও পারভেজ হোসেন ইমন থেমে থাকেননি। তিনি তাণ্ডব চালিয়েছেন প্রতিপক্ষ বোলারদের ওপর দিয়ে। তাতে ১০ ওভারে ১০৩ রান তুলে বাংলাদেশ। পঞ্চম ওভার থেকে মারমুখী হওয়া ইমন হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ২৮ বলে। এই পথে সঞ্চিত শর্মার এক ওভারে ৩ ছক্কায় ২২ রান তুলেন তিনি।


আরও পড়ুন: পাকিস্তানে যাচ্ছেন লিটনরা, নিশ্চিত করলেন বিসিবি সভাপতি


হাত খোলার আগেই মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাওহীদ হৃদয়কে। ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে ধ্রুব পারাশরের ওভারে মুহাম্মদ জোহাইবকে ক্যাচ দেন তিনি। ১৫ বলে হৃদয় করেন ২০ রান। শেখ মেহেদী হাসান ৫ বলে ২ রান করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন। কার্যকরী ইনিংস খেলতে পারেননি জাকের আলী অনিকও। ১৩ বলে ১৪ রান করার পর শেষ হয় তার ইনিংস।


৮৪ রানের মাথায় ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন ইমন। আম্পায়ার আউট দেওয়ায় প্যাভিলিয়নের পথও ধরেছিলেন তিনি। কিন্তু পরে দেখা যায় মতিউল্লাহর করা বলটি নো, ইমনও ফের ব্যাটিংয়ে আসেন। শামিম আউট হন ৬ রান করে।


ইমন সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ৫৩ বলে। পরের বলেই বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন। ইনিংসে ৫টি চারের পাশাপাশি ৯টি ছয় হাঁকান তিনি। জাওয়াদুল্লাহ নেন ৪ উইকেট।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন