দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার

৪ সপ্তাহ আগে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডসহ সম্প্রতি রাজধানী ও চট্টগ্রামে তিনটি আগুনের ঘটনার পর দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় টহল ও নজরদারি জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ সদর দফতর সূত্রে জানা গেছে, শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিমানবন্দরে আগুন লাগার পর মৌখিক নির্দেশে কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) এলাকাগুলোয় অতিরিক্ত টহল ও নিরাপত্তা বাড়ানো হয়।


জেলা পর্যায়েও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিজ নিজ এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা তদারকির নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।


পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম  দুপুরে বলেন, ‘দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় সারা বছরই নিরাপত্তা জোরদারে নির্দেশনা থাকে। কেপিআই এলাকার নিরাপত্তায় পুলিশসহ অন্যান্য সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে।’


আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম বিমান ও সমুদ্রবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার, কিন্তু কেন?


সরকারি সূত্র জানায়, বর্তমানে সারা দেশে বঙ্গভবন, গণভবন, জাতীয় সংসদ, সচিবালয়, বিমানবন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ ৫৮৭টি স্থাপনা কেপিআই হিসেবে চিহ্নিত। এসব স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিতে ২০১৩ সালের সংশোধিত নীতিমালায় নিয়মিত টহল, প্রতিবেদন পাঠানো, সিসিটিভি, ভেহিকেল সার্চ মিরর ও লাগেজ স্ক্যানার স্থাপনের নির্দেশ রয়েছে।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিশ্লেষক অধ্যাপক তৌহিদুল হক বলেন, বিমানবন্দর বা ইপিজেডের মতো স্থানে দীর্ঘ সময় ধরে আগুন জ্বলা অস্বাভাবিক। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও তদন্ত সংস্থাগুলোর উচিত প্রতিটি ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করে এর পেছনের রহস্য উদ্‌ঘাটন করা।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন