শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর পুরানা পল্টনে জমিয়তের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মজলিসে আমেলার অধিবেশনে নেতারা এসব কথা বলেন।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সভাপতি শাইখুল হাদিস মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুকের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীর পরিচালনায় এই অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: শাপলার হত্যাযজ্ঞে জুলাই অভ্যুত্থানের ভিত্তি রচনা হয়েছিল : ধর্ম উপদেষ্টা
আরও উপস্থিত ছিলেন, দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি, মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, সহ-সভাপতি মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদি, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস তালুকদার মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস কাসেমী, মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী, মাওলানা তাহের কাসেমী, মাওলানা মতিউর রহমান কাসেমী দিনাজপুর, মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দিন যাকারিয়া, মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ জামী, মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, মসজিদের খতিবগণ দল-মতের ঊর্ধ্বে থেকে ধর্মীয় দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাদেরকে চাপে ফেলা, শোকজ করা কিংবা অপমান করা ঘোরতর অন্যায় এবং ইসলামি ঐতিহ্যবিরোধী আচরণ। এটা স্পষ্টতই প্রমাণ করে, কিছু গোষ্ঠী মসজিদকে তাদের রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্র বানাতে চায়।
তারা বলেন, মসজিদের খতিব ও ইমামগণ রাজনৈতিক দলের কর্মচারী নন, বরং তারা উম্মাহর নৈতিক ও ধর্মীয় নেতা। রাজনৈতিক দলের প্যাডে কোনো খতিবকে শোকজ করা সম্পূর্ণ অশালীন, অসামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধবিরোধী।যে গোষ্ঠী এই কাজ করেছে, তাদের প্রতি জাতির ধর্মপ্রাণ মানুষের ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
]]>
৪ সপ্তাহ আগে
৬








Bengali (BD) ·
English (US) ·