শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। জেসন হোল্ডারের করা ইনিংসের প্রথম বলটা গিয়ে লাগে তানজিদ তামিমের পায়ে। এলবিডব্লিউ-এর আবেদন করলেও তাতে সাড়া দেননি আম্পায়ার। পরে রিভিউ নিয়েছিল উইন্ডিজ, কিন্তু পিচিং আউটসাইড হওয়ার কারণে সে যাত্রায় বেঁচে যান বাঁহাতি এই ওপেনার।
তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলেই সাজঘরে ফিরতে পারতেন তানজিদ তামিম। রোমারিও শেফার্ডের বলে মিড অফে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। তবে সহজ ক্যাচটাও হাতে জমাতে পারেননি জেসন হোল্ডার। চতুর্থ ওভারের প্রথম বলেই সাজঘরে ফেরেন পারভেজ হোসেন ইমন। ১০ বলে ৯ করা এই ব্যাটারকে মোতির ক্যাচ বানান রোস্টন চেজ।
আরও পড়ুন: সেমিফাইনাল হারের পর নিজেদের কিছুটা অ-অস্ট্রেলিয়ান লাগছে অজি অধিনায়কের
পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান তোলে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে তানজিদের সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন অধিনায়ক লিটন দাস। দলীয় ৪৪ রানের মাথায় পিয়েরের বলে মোতির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিটন। ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৯ বলে ৬ রান।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে সাইফকে নিয়ে জুটি গড়েন তানজিদ। জেসন হোল্ডারের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে আকিম অগাস্টের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাইফ ফিরলে ভাঙে তাদের ৪৩ বলে ৬৩ রানের জুটি। সাজঘরে ফেরার আগে সাইফ হাসানের ব্যাট থেকে আসে ২২ বলে ২৩ রান।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তাই পেলো না ভারত
এদিন পাঁচ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে সুবিধা করতে পারেননি রিশাদ হোসেন। ৩ বলে ৩ রান করে খ্যারি পিয়েরের বলে এলবিডব্লিউ-এর ফাঁদে পড়ে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার।
এরপর বাকি ব্যাটারদের কেউই সুবিধা করতে পারেননি। নুরুল হাসান সোহান ফেরেন ৩ বলে ১ রান করে। নাসুমও ফেরেন ১ রান করে। জাকের আলী ফেরেন ৫ রান করে। শরিফুল ইসলাম ফেরেন গোল্ডেন ডাক মেরে। ৪ বলে ৯ রান তাসকিন ফেরেন ইনিংসের শেষ বলে রান আউট হয়ে।
উইন্ডিজের হয়ে রোমারিও শেফার্ড নেন ৩ উইকেট। খ্যারি পিয়েরে ও হোল্ডার নেন ২টি করে উইকেট। এছাড়া আকিল হোসেন ও রোস্টন চেজ নেন ১টি করে উইকেট।
]]>
৩ সপ্তাহ আগে
৬







Bengali (BD) ·
English (US) ·