বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটনে বিআইআইএসএস অডিটোরিয়ামে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) ও নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের যৌথ আয়োজনে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি: নারী ও তরুণদের নেতৃত্বের অভিযাত্রা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘আন্দোলন-সংগ্রাম করবে তরুণরা, আর ফল ভোগ করবে সিনিয়র সিটিজেনরা! তরুণরা সবসময় ঝুঁকি নেয়, কিন্তু মূল্যায়িত হন না।’
রাজনীতিতে নারী ও তরুণদের অন্তর্ভুক্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নারীরা রাজপথে না নামলে মনে হয় না গণ-অভ্যুত্থান সফল হতো। অথচ সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগের ক্ষেত্রে এই বৈষম্য প্রকটভাবে দেখা যায়। সরকারে তিনজন ছাত্র উপদেষ্টা হলেও কোনো ছাত্রী উপদেষ্টা নেই।’
আরও পড়ুন: সরকার মুখের কথায় দায়িত্ব শেষ করতে চাচ্ছে, নুর প্রসঙ্গে রাশেদ
‘শুরু থেকেই সরকার বৈষম্য উৎপাদন করছে, যেখানে আমরা অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাশা করছিলাম,’ যোগ করেন রাশেদ।
প্রধান উপদেষ্টার বিদেশ সফর প্রসঙ্গে রাশেদ খান রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয়ের অভিযোগ তুলে প্রশ্ন রাখেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ১০০ জন নিয়ে জাতিসংঘে যাবেন, এটা কি তার কাছে প্রত্যাশা করেছিলাম? এভাবে রাষ্ট্রের অর্থের অপচয়!’