শনিবার (২৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে অবতরণের পর শহীদের মরদেহ এয়ারপোর্টের ৮ নম্বর গেইট থেকে গ্রহণ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিনিধি ইমরান।
এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম ফুল দিয়ে মরদেহের প্রতি শ্রদ্ধার্পণ করেন। শহীদ হাসান পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হওয়ায় তার পরিবারের প্রতি রাষ্ট্রীয় সহায়তা ও সমর্থনের কথা বলেন ফারুক-ই-আজম।
আরও পড়ুন: জুলাই আন্দোলনে শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন শিল্প উপদেষ্টা
এয়ারপোর্টে মরদেহ গ্রহণের সময়ে জুলাই আন্দোলনে নিহত শহীদ হাসানের পরিবার চিকিৎসা চলাকালীন রাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থনের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধাদের পাশে সেনাবাহিনী
গত ৫ আগস্ট চট্টগ্রামের টাইগারপাসে গণ-অভ্যুত্থানে গুরুতর আহত হাসানকে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকার সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ব্যাংককে বামরুনগ্রাদ হাসপাতাল পাঠানো হয়। শেষে তাকে সে দেশের পায়াথাই পাহোলিওথিন হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাত ১১টা ১০ মিনিটে মো. হাসান মারা যান। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ২৫ বছর।