সোমবার (২১ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
বার্তায় বলা হয়, হতাহতের ঘটনায় যাদের পরিচয় শনাক্ত করা যাবে তাদের মরদেহ দ্রুততম সময়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। আর যাদের পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে শনাক্ত করা যাবে না, তাদের মরদেহ ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করে পরবর্তীতে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আহতদের চিকিৎসায় প্রধান উপদেষ্টা সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন বলেও এতে জানানো হয়।
চিকিৎসা কাজ নির্বিঘ্নে করার স্বার্থে হাসপাতাল এলাকায় অহেতুক ভিড় না করার জন্যও বার্তায় আহ্বান জানানো হয়।
আরও পড়ুন: বিমান বিধ্বস্ত / নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের তথ্য জানতে যোগাযোগ করবেন যেসব নম্বরে
আইএসপিআর জানায়, বিমানটি দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়ন করেছিল। কিছুক্ষণের মধ্যেই এটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। বিমানটির পাইলট ছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। বিমানে তিনি একাই ছিলেন। দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাইলটসহ ১৯ জনের প্রাণহানি ও ১৬৪ জন আহতের তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি উদ্ধার অভিযানে পুলিশ, সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, বিজিবিসহ স্থানীয় জনতা এবং শিক্ষার্থী-অভিভাবকরাও যোগ দিয়েছেন।
]]>