দ্য হিল এবং নিউইয়র্ক পোস্টসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম এ খবর জানিয়েছে।
কার্টার জানান, তিনি ইসরাইল ও ইরানের মধ্যে সশস্ত্র সংঘাত অবসানে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তার (ট্রাম্পের) ‘অসাধারণ ও ঐতিহাসিক’ ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ, মঙ্গলবার (২৪ জুন) নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ট্রাম্পকে ‘আনুষ্ঠানিকভাবে মনোনীত’ (নোবেল শান্তি পুরস্কারে) করার জন্য একটি চিঠি লিখেছেন।
যদিও ইরান-ইসরাইল যুদ্ধবিরতি বহাল থাকবে কি না, তা নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে এবং ট্রাম্প এরইমধ্যে উভয় পক্ষেরই তীব্র সমালোচনা করেছেন।
আরও পড়ুন: ইসরাইল এখন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে: ট্রাম্প
দ্য হিলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানের একাধিক স্থানে মার্কিন বাহিনী বোমা হামলা চালানোর তিন দিনের মাথায় বাডি কার্টারের চিঠিতে ‘ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের প্রচেষ্টার’ কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

নোবেল কমিটিকে লেখা চিঠিতে, ইরানকে ‘সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক’ বলে আখ্যা দিয়ে দেশটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখতে’ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভূমিকার কথাও উল্লেখ করেছেন মার্কিন ওই আইনপ্রণেতা।
কার্টার তার চিঠিতে লিখেছেন,
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রভাব দ্রুত একটি চুক্তিতে (ইরান-ইসরাইল) পৌঁছানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, যা অনেকেই অসম্ভব বলে মনে করেছিলেন।
তিনি আরও লেখেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা বন্ধ করতে এবং বিশ্বের বৃহত্তম রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক যাতে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন না করতে পারে তা নিশ্চিত করার জন্য সাহসী, সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপও নিয়েছিলেন।’
আরও পড়ুন: ‘চিন্তায় যুক্তরাষ্ট্র-ইসরাইল’ /৪০০ কেজি ইউরেনিয়াম কোথায় সরাল ইরান?
]]>