রোববার ( ২৯ ডিসেম্বর) দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয় জেজু এয়ারের বিমানটি।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার ( ২ জানিয়ারি) এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। কারণ এরই মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার মাটিতে সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন:দ. কোরিয়ায় বিমান দুর্ঘটনা / পাঁচ সহকর্মীর মৃত্যু, বাঁধ মানছে না চোখের জল
পুলিশ একটি বিবৃতিতে বলেছে তারা যত দ্রুত সম্ভব এই বিমান দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাবে।
এতে বলা হয়, তদন্ত দল জেজু এয়ারের সিইও কিম ই-বায়েকেসহ দুই ব্যক্তির উপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ বৃহস্পতিবার বিমানের মারাত্মক দুর্ঘটনার তদন্তের অংশ হিসাবে জেজু এয়ার এবং মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অপারেটরের অফিসে অভিযান চালিয়েছে।
রোববারের ওই বিমান দুর্ঘটনায় ছয় ক্রুসহ মোট ১৮১ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে দু’জন ছাড়া বাকি ১৭৯ জন মারা যান। বিমানটি থাইল্যান্ড থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছিল।
রোববার বিমানবন্দরের রানওয়ের দেয়ালের সঙ্গে প্রচণ্ড ধাক্কা খেয়ে বিস্ফোরিত হয় জেজু এয়ারের বিমানটি।
আরও পড়ুন:দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত / ব্ল্যাকবক্স পাঠানো হলো যুক্তরাষ্ট্রে, নিহতদের পরিচয় শনাক্ত
এর আগে পাখির সঙ্গে আঘাতে বিমানটির ল্যান্ডিং গিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এ দুর্ঘটনা বলে জানানো হয়েছিল।