গোলাম মোস্তফা মিন্টু জানান, ঘটনাটি ঘটে গত এপ্রিল মাসে। সে সময় তিনি অসুস্থ হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ওই সময়ে আয়কর বিভাগের আইনজীবী এফকেএম লুৎফর রহমান তার কাছে একটি চিঠি পাঠান। চিঠির খামে ঠিকানার পাশাপাশি মোবাইল নম্বরও লেখা ছিল। কিন্তু ডাক বিভাগের কর্মচারী যোগাযোগ না করে চিঠিটি ফেরত পাঠান। ফেরত পাঠানো খামের ওপরে লাল কালিতে লেখা হয় ‘প্রাপক মৃতবরণ করায় ফেরত’।
আরও পড়ুন: চালক-হেলপারদের মানবেতর জীবন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-ঢাকা রুটে বাস চলাচল বন্ধ
মিন্টু বলেন, ‘রোববার আইনজীবীর সঙ্গে দেখা হলে আমি জানতে পারি যে চিঠি ফেরত গেছে। খাম দেখে আমি হতবাক হয়ে যাই।’
চিঠিটি পাঠানো হয়েছিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার মসজিদপাড়ায়। ওই রুটে চিঠি বিলির দায়িত্বে থাকা ডাক বিভাগের কর্মচারী আমিনুল ইসলামকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি প্রথমে জানতে চান, ‘উনি কি বেঁচে আছেন?’ পরে তাকে মিন্টুর ফেসবুক পোস্ট দেখানো হলে তিনি স্বীকার করেন, ‘ফেসবুকে তার মৃত্যু সংবাদ দেখে চিঠি ফেরত পাঠানো হয়েছিল।’
]]>