সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) শিল্প মন্ত্রণালয়ের পাঠানের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কমিটিতে মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবকে আহ্বায়ক এবং যুগ্ম সচিবকে সদস্যসচিব করা হয়েছে।
কমিটিকে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও দায়দায়িত্ব নিরূপণ, অনুরূপ নৌ দুর্ঘটনা রোধে ভবিষ্যতে করণীয় নির্ধারণ করে সুস্পষ্ট সুপারিশসহ একটি প্রতিবেদন আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে দাখিলের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এদিকে ডাকাতি ও হত্যার ঘটনায় শিল্প মন্ত্রণালয় গভীর শোক প্রকাশ এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছে। একইসঙ্গে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: মেঘনায় জাহাজে ৭ খুন, পরিচয় মিলল ছয় জনের
এদিকে আল-বাখেরা জাহাজে হত্যাকাণ্ডের শিকার সাতজনের মধ্যে ছয়জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। একই কোম্পানির অপর জাহাজের (মুগনি-৩) নাবিকরা এই ছয়জনের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন। তবে নিহতদের পরিচয়ের বিষয়ে এখনও জেলা প্রশাসন কিংবা পুলিশের পক্ষ থেকে কিছুই জানানো হয়নি।
নিহতরা হলেন: জাহাজের মাস্টার কিবরিয়া, ইঞ্জিনচালক সালাউদ্দিন, সুকানি আমিনুল মুন্সি, গ্রিজার সজিবুল, আজিজুল ও মাজেদুল ইসলাম। নিহত একজনের নাম জানা যায়নি। আর আহত ব্যক্তি হলেন জুয়েল। আহত ও নিহত ব্যক্তিদের বাড়ি নড়াইল জেলায়।