১ সপ্তাহে আগে
৪
এই প্রকল্পের মাধ্যমে নারিতা বিমানবন্দর ২০২৯ সালের মধ্যে বছরে ৫ লাখ উড্ডয়ন ও অবতরণ পরিচালনা করতে সক্ষম হবে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরের প্রধান নির্বাহী আকিহিকো তামুরা।
রোববার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তামুরা জানান, এই প্রকল্পটি জাপানের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি জাপানে বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যা বাড়াতেও সাহায্য করবে।
আরও পড়ুন:অটোয়ার পথঘাটে সৌরভ ছড়াচ্ছে রঙিন টিউলিপ
বর্তমানে, নারিতা বছরে প্রায় ৩ লাখ ফ্লাইট পরিচালনা করছে। অপারেশনাল পরিবর্তনের মাধ্যমে ২০২৫ সালের অক্টোবরের মধ্যে এই সংখ্যা ৩ লাখ ৪০ হাজারে উন্নীত করার কথা রয়েছে।
রানওয়ে সম্প্রসারণ সম্পন্ন হওয়ার পর ২০২৯ সালের মার্চের মধ্যে বিমানবন্দরের ফ্লাইট ধারণক্ষমতা ৬০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি করে প্রতি বছর ৫ লাখ ফ্লাইটে পৌঁছানোই এই প্রকল্পের চূড়ান্ত লক্ষ্য বলে জানানো হয়।
টোকিও থেকে প্রায় এক ঘণ্টার ট্রেনে যাত্রার দূরত্বে অবস্থিত নারিতা বিমানবন্দর। যা হানেদা বিমানবন্দরের সাথে টোকিওর দুটি প্রধান আন্তর্জাতিক প্রবেশপথের মধ্যে এটি অন্যতম।
এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় দ্বিতীয় রানওয়েটিও দীর্ঘ করা হবে, যা বিমানবন্দরের আয়তন প্রায় দ্বিগুণ করবে।
এদিকে, সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে পর্যটকের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ করে বার্ষিক ৬ কোটি করার একটি উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
চলতি বছরের প্রথম চার মাসে জাপান ১ কোটি ৪৪ লাখ পর্যটককে স্বাগত জানিয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ২৪.৫ শতাংশ বেশি।
আরও পড়ুন:দক্ষিণ কোরিয়ায় রবীন্দ্র-নজরুল জন্মজয়ন্তী উদযাপন
এই প্রকল্পের মোট ব্যয় অনুমান করা হয়েছে ৬৭০ বিলিয়ন ইয়েন (৪.৬৯ বিলিয়ন ডলার), যা বিমানবন্দরের পরিচালক নারিতা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট করপোরেশন এবং সরকারের মধ্যে ভাগ করে নেয়া হবে।
]]>
Bengali (BD) · 
English (US) ·