শুক্রবার (১৬ মে) বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানে আবরার ফাহাদ এভিনিউতে যুবশক্তির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ সমর্থন জানান।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়কারী বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌক্তিক দাবিকে আমরা সমর্থন জানাই। জগন্নাথের ভাইয়েরা রাস্তায় বসে আছেন। সরকারের কাছে দাবি, তাদের দাবিগুলো মেনে নিয়ে তাদের মুক্তি দেন।
‘আপনারা দাবি মেনে নিন, নয়ত ছাত্র-জনতার চাপে আপনাদের কী অবস্থা হবে সেটি আমরা বলতে পারি না। আলেমদের অবাদান ‘৫২, ’৭১ এবং ’২৪ ছিল। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশেও থাকবে’, যোগ করেন এনসিপির এ নেতা।
আরও পড়ুন: জাতীয় যুবশক্তির আত্মপ্রকাশ, আহ্বায়ক তারিকুল
আর এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, জগন্নাথের শিক্ষার্থীরা জুলাইয়ে যে অবদান রেখেছেন, সেসব ভুলে যাওয়ার সুযোগ নেই। সরকারকে অবশ্যই তাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে হবে।
আখতার হোসেন আরও বলেন, মানবিক করিডরের প্রয়োজন আছে কিনা, কাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে এসব সিদ্ধান্ত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেই সরকারকে নিতে হবে। কারণ বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নেবে দেশের মানুষ। দেশের রাজনীতিতে কোনো বিদেশি প্রভু হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। বাংলাদেশে যেন আর কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান না হয় সেজন্য কাজ করবে জাতীয় যুবশক্তি।
আরও পড়ুন: পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে রাজপথে গণসংহতি আন্দোলন
এছাড়া এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেন, গতানুগতিক রাজনৈতিক দলগুলোর মতো লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে কাজ করবে না যুবশক্তি। সংগঠনটি দেশের জন্য একটি গার্ড হিসেবে তৈরি করবে যুবকদের।
]]>