সোমবার (৭ এপ্রিল) জামালপুরের যুগ্ম জেলা জজের ২য় আদালতের বিজ্ঞ বিচারক নিস্কৃতি হাগিদক এই রায় দিয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামি রুহুল আমিন মিলন ৩ মাসের সময় নিয়ে বাদী শহিদুল্লাহ শহীদের কাছ থেকে ২ লাখ টাকা ধার নেন। কিন্তু ৩ মাসের সময় অতিবাহিত হলে টাকা পরিশোধ করতে টালবাহানা শুরু করেন। এক পর্যায়ে, ২০২৩ সালের ১২ জুলাই পাওনা টাকা না দিয়ে কৃষি ব্যাংক জামালপুর শাখার চেক বই থেকে ২ লাখ টাকার চেক প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: জামালপুরে ব্রহ্মপুত্রে হিন্দু পুণ্যার্থীদের স্নানোৎসব
মামলার বাদী ব্যাংকে চেক জমা দিলে ব্যাংক থেকে জানানো হয়, তার অ্যাকাউন্টে এই পরিমাণ টাকা নেই। পরে, ২০২৩ সালের ২২ আগস্ট শহিদুল্লাহ বাদী হয়ে চেক প্রতারণার অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।
বাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট মোহাম্মদ মোকাদ্দেস আলী। রাষ্ট্র পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন এডিশনাল পিপি এডভোকেট শামীমা তাসমিন সাথী।