ছোট পরিসরে হলেও বাংলাদেশের রফতানি আয়ে ভূমিকা রেখে চলেছে চিংড়ি। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাস, অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে ঊর্ধ্বমুখী ছিল চিংড়ির রফতানি। যদিও অক্টোবরে রফতানি ১৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ কমে যায়। তবে বছর ব্যবধানে অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেড়ে চিংড়ি রফতানি আয় ঠেকে ১২ কোটি ১৬ লাখ ডলারে।
একইভাবে অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রফতানি বাড়ে হিমায়িত মাছেরও। অক্টোবরে রফতানি ২১ দশমিক ৬৩ শতাংশ কমলেও বছর ব্যবধানে অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে ১১ দশমিক ৩১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২ কোটি ৫৩ লাখ ডলার।
আরও পড়ুন: ফলের বাজারে অস্থিরতা, রমজানে দাম আরও বাড়বে?
মূল্য সংযোজনের পাশাপাশি মাছ প্রক্রিয়াজাত করে হালাল সার্টিফিকেশনের উপর জোর দিচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা। অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবির বলেন, যদি মাছ প্রক্রিয়াজাত করে নতুন নতুন খাদ্যপণ্য তৈরি করা হয়, তাহলে রফতানির ক্ষেত্র সুযোগ বাড়বে। হাইগ্রেডেড, ভ্যালু অ্যাডেড পণ্যে মাছের সঙ্গে হালাল ফুডের যেসব সার্টিফিকেশন রয়েছে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে। খাবারের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর সময়ে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে সবজি রফতানি। অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে ৪৭ দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে রফতানি আয় ঠেকেছে ২ কোটি ১৭ লাখ ডলারে।
জুলাই-আগস্টে মসলা রফতানি কমলেও, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর-এই দুই মাসে বেড়েছে। অবশ্য বছর ব্যবধানে অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে, ৬ দশমিক ০১ শতাংশ বেড়ে মসলা রফতানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৯৩ লাখ ডলারে।
]]>
১ সপ্তাহে আগে
৪






Bengali (BD) ·
English (US) ·