প্রতিবাদ লিপিতে জামায়াতের এই নেতা বলেন, চাঁবিপ্রবিতে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তি ২০২৪ সালের ১৩ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন এডহক কমিটির সুপারিশের আলোকে ভিসি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হন। সুতরাং নতুন করে তার চাকরির জন্য কেউ সুপারিশ করার কোনো সুযোগ নেই। বর্তমানে জামায়াতকে জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করা উদ্দেশ্যপ্রণোদীত।
তিনি বলেন, যে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগ্যতার ভিত্তিতে এবং যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করেই চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়। কোনো নিয়োগেই জামায়াত অনৈতিকভাবে কারো জন্য সুপারিশ করে না। চাঁবিপ্রবিতে কারো নিয়োগেই জামায়াতের কোন নেতার সুপারিশ করার প্রশ্নই উঠে না। তাছাড়া জামায়াত সরকারে নেই, কাজেই জামায়াতের শীর্ষ নেতার সুপারিশ করারও সুযোগ নাই।
জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য একটি স্বার্থান্বেষী মহল সাংবাদিককে ভুল তথ্য দিয়ে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশ করেছে বলেও দাবি করেন অ্যাড. মোঃ শাহজাহান খান। বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা উক্ত অসত্য সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
আরও পড়ুন: চাঁবিপ্রবিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার নিয়োগ নিয়ে কী বলছেন ভিসি
]]>