শনিবার (২৪ মে) সকাল ১০টার দিকে জ্বালানি ও সামাজিক সুবিচার ফোরামের উদ্যোগে এবং চবি ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ ও গ্রিন ভয়েসের সহযোগিতায় চবি জীববিজ্ঞান অনুষদের কনফারেন্স রুমে এ সেমিনার হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন: ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর এম. শামসুল আলম, বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এবং চবি প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মনজুরুল কিবরিয়া।
আরও পড়ুন: দাবি মেনে নেয়ায় চবিতে অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার
চবি সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. আলাউদ্দিন মজুমদারের সভাপতিত্বে এবং ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহবুব মোর্শেদের সঞ্চালনায় সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, গ্রিন ভয়েস ও হালদা রিভার ক্লাবের সদস্যরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে মুক্ত বুদ্ধিচর্চার উর্বর ক্ষেত্র। এখানে জ্ঞানচর্চা, গবেষণা, সেমিনার ও সিম্পোজিয়ামের মতো কার্যক্রমের মাধ্যমে একটি চিন্তাশীল সমাজ গড়ে ওঠে।’
আরও পড়ুন: চবিতে স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগের শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশনে
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষাকে যদি সর্বোচ্চ গুরুত্ব না দেয়া হয়, তবে জাতি পিছিয়ে পড়বে।’
তিনি বর্তমানে গঠিত বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা খাত নিয়ে এখনো কোনো সংস্কার কমিশন গঠন না করাটা দুঃখজনক। এজন্য তিনি সরকারের প্রতি দ্রুত শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের দাবি জানান।
উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, আজকের সেমিনারে উঠে আসা মতামত ও বিশ্লেষণ জ্বালানি সুবিচার প্রতিষ্ঠার পথকে আরও সুসংহত করবে।