শনিবার (৩ মে) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার হলটি উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধন শেষে হল মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন হল প্রভোস্ট সহযোগী অধ্যাপক ড. এ. জি. এম. নিয়াজ উদ্দিন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আল-আমীন, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক আলাউদ্দিন মজুমদার এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. এনায়েত উল্যা পাটওয়ারীসহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: চবির শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হলে আবাসিক কার্যক্রমের উদ্বোধন
হলের প্রভোস্ট জানান, ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে এই হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হলেও নানা জটিলতায় ৮ বছরেও শিক্ষার্থী উঠানো সম্ভব হয়নি। তবে গত সেপ্টেম্বরে দায়িত্ব নেওয়ার পর নিরলস প্রচেষ্টার ফলেই এটি বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে।
প্রশাসনিক জটিলতায় একটি হল চালু করতে ৮ বছর সময় লেগেছে জানিয়ে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘হল চালু না হলেও চারজন প্রভোস্ট দায়িত্ব পালন করেছেন এটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।’
একাডেমিক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণ আবাসিক পরিবেশ ও নিজস্ব রাস্তার দাবিও পুনর্ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: চবিতে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে আব্দুর রহমান ও রাকিব
উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব নেওয়ার ৬ মাসের মধ্যেই দুটি হলে ১ হাজার নতুন শিক্ষার্থীকে আবাসনের ব্যবস্থা দিতে পেরেছি। তবে এখনও অনেক শিক্ষার্থী আবাসন সমস্যায় আছে। আমরা আরও নতুন হল নির্মাণে সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।’