বুধবার (২৮ মে) বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে দুপুর দেড়টার দিকে সেবাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানা যায়, হাসপাতালের পরিচালককে অবরুদ্ধ করে রাখা এবং আহতদের আত্মহত্যার চেষ্টার ঘটনায় নিরাপত্তার দাবিতে সকাল থেকে কর্মবিরতি পালন করছিলেন কর্মচারীরা। একপর্যায়ে নিরাপত্তাহীনতা ও চিকিৎসাসেবা না পাওয়ার অভিযোগ তুলে চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন হাসপাতালে ভর্তি জুলাই আন্দোলনে আহতরা। যা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। পরে সেবাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আরও পড়ুন: যে দুইদিন আহত চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা দেবে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট
হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জানে আলম জানান, সেনাবাহিনী আসার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা আপাতত বন্ধ রয়েছে।
এদিকে হাসপাতালের সাধারণ রোগীদের নিরাপদে বাইরে বের করে দেয়া হচ্ছে বলে জানান লে. কর্নেল নাজিম।
হাসপাতালের ভেতরে এখনও ১০-১৫ জন আটকা পড়ে আছেন। তাদের নিরাপদে বের করার চেষ্টা করছে সেনাবাহিনী। সবাইকে নিরাপদে বের করার পর সমস্যা সমাধানে আলোচনা করবেন বলে জানান লে. কর্নেল নাজিম।