বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসকের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, গত ৫ আগস্ট জেলা প্রশাসকের বাংলো, সীমানা প্রাচীর, বাসভবন, ভবনের গেইট এবং পাঁচটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ পাওয়া যায়। ওই বরাদ্দের অর্থ দিয়ে ভবন ও দেয়াল মেরামত, চারপাশে কাঁটাতারের বেড়া বসানোসহ নানা সংস্কার কার্যক্রম চলছে।
তিনি উল্লেখ করেন, ‘এই জীর্ণশীর্ণ দেয়ালের মধ্যে কিছু গ্রাফিতি ছিল। এগুলো রেখে সংস্কার কাজ করা সম্ভব ছিল না। গণপূর্ত অধিদফতর জানিয়েছে, কাজের সময় দেয়ালে সিমেন্টের আঁচড় পড়ায় গ্রাফিতির কিছু অংশ নষ্ট হয়েছে। এতে কিছুটা বেমানান লাগছিল। বিষয়টি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির কোনো অবকাশ নেই।’
আরও পড়ুন: বাকৃবি প্রশাসনের আলোচনার সাড়া দিয়ে ৬ ঘণ্টা পর অবরোধ প্রত্যাহার
পোস্টে আরও বলা হয়, ভবনের নিরাপত্তার স্বার্থে দেয়াল উঁচু করা হয়েছে এবং কাঁটাতারের বেড়া লাগানো হয়েছে। কাজ শেষ হওয়ার পর পূর্বের চেয়েও সুন্দরভাবে নতুন গ্রাফিতি আঁকানো হবে বলে আশ্বস্ত করেন জেলা প্রশাসক।
তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘এই নির্মাণ ও সংস্কার কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে পরিচালনা করছে গণপূর্ত অধিদফতর, ময়মনসিংহ। ঠিকাদার নিয়োগও করেছে তারা। জেলা প্রশাসকের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘আমি নিজেও ২৪’কে ধারণ করি ও লালন করি। ২৪-এর আদর্শকে সমুন্নত রাখতে চাই। এর পরিপন্থি কোনো কাজ আমার দ্বারা হবে না এ ব্যাপারে সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই।’
]]>