অভিযানে নেতৃত্ব দেন গাজীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুনুর রশিদ। অভিযানে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি আনসার ও বন বিভাগের চার শতাধিক সদস্য সহযোগিতা করেন।
গাজীপুর সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা জুয়েল রানা বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পরপরই গাজীপুর সদর রেঞ্জের অধীনে সংরক্ষিত বনাঞ্চল বনভূমি জবরদখল করে অসংখ্য অবৈধ বসতবাড়ি ও স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। এতে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিশাল অংশ বেদখল হয়ে যায়। বনাঞ্চল বনভূমি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় গত ৫ আগস্টের পর বনাঞ্চলের বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা অবৈধ বসতবাড়ি চিহ্নিত করে উচ্ছেদের আবেদন করা হয়।’
আরও পড়ুন: গোপালগঞ্জে ১৯৩টি অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুনুর রশিদ বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পরপরই সংরক্ষিত বনভূমি জবরদখল করে গড়ে তোলা প্রায় দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। জবরদখল মুক্ত হয়েছে বনভূমির বিস্তীর্ণ ভূমি। অভিযানে সহযোগিতা করেছে প্রায় চার শতাধিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য।’