বৃস্পতিবার (৯ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ দুই কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাংবাদিকদের তারা জানান, এই ২০০ সেনা টাস্কফোর্সের মূল অংশ হবে। সেখানে মিশরের সশস্ত্র বাহিনী, কাতার, তুরস্কসহ আরব ও মুসলিম বিশ্বের বাহিনীগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কোনো আমেরিকান বাহিনী গাজায় প্রবেশ করবে না। যুদ্ধবিরতি চুক্তির অগ্রগতি তদারকি এবং মানবিক সহায়তা দিতে অন্যান্য দেশের বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করবে মার্কিন বাহিনী।
আরও পড়ুন: হামাস ভেঙে না দিলে নেতানিয়াহু সরকারের পতন ঘটানোর হুমকি বেন-গভিরের
কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, জিম্মি ও বন্দি বিনিময় সম্পন্ন হলে একটি আন্তর্জাতিক বাহিনী গঠনের উদ্দেশ্য রয়েছে। যদিও সব পক্ষ এখনও এই বিষয়ে একমত হয়নি।
এদিকে ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের সাথে যুদ্ধবিরতি অনুমোদন করেছে ইসরাইলি সরকার। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্যোগে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হয় ইসরাইল-হামাস।
আরও পড়ুন: গাজা শান্তি চুক্তির এখনও যে অস্পষ্টতা রয়েছে
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এর ফলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থগিত করার এবং ৭২ ঘন্টার মধ্যে গাজায় আটক ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্ত করার পথ পরিষ্কার হলো।
গাজায় দুই বছরের যুদ্ধের অবসান ঘটাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্যোগের প্রথম ধাপে, ইসরাইল-হামাস সম্মত হওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর শুক্রবার ইসরাইলি মন্ত্রিসভা এই চুক্তিতে অনুমোদন করে।
]]>