খুলনার ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ গ্রেনেড বাবুর সহযোগী কালা তুহিন ও পলাশ গ্রুপের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ থামাতে কারারক্ষীরা লাঠিচার্জ করেন। ঘটনার পর খুলনা জেলা কারা অভ্যন্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
খুলনা জেলা কারাগারের সুপার মো. নাসির উদ্দিন প্রধান বলেন, শনিবার বিকেলে নতুন জেলা কারাগার মাঠে আমাদের ক্রীড়া অনুষ্ঠান ছিল। আমাদের কারারক্ষীদের একটি অংশ সেখানে চলে যায়। বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কয়েদি ও হাজতিরা কারা অভ্যন্তরে হাঁটাহাঁটি করেন। এ সময় কারারক্ষী কম থাকার সুযোগ একগ্রুপ অন্যগ্রুপের ওপর ঝাপিয়ে পড়ে। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে কারাগারের ঘণ্টা বাজানো হয়। আমরাও খেলা ছেড়ে চলে আসি। কারারক্ষীরা লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে হাজতি ও কয়েদিদের সেলে নিয়ে যায়। বর্তমানে কারাগারে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি
জেল সুপার আরও জানান, যারা মারামারি করেছে তারা অধিকাংশই যৌথবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে এসেছে। বাইরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে কারাগারের ভেতরে এ সংঘর্ষ হয়েছে।

৪ সপ্তাহ আগে
৬








Bengali (BD) ·
English (US) ·