মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর রেডিসন ব্লুতে ইউনিলিভার বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং ইপসা প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য সংগ্রহে অংশীদারত্বমূলক যৌথ সেমিনার তিনি এ কথা জানান।
মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, ৫৭টি খাল ও ১ হাজার ৬০০ কিলোমিটার ড্রেন সংস্কারে প্রয়োজন ৪০০ কোটি টাকা। আমরা টাকা দাবি করছি নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে, আগামী বর্ষায় জনগণের ভোগান্তি কমাতে। আধুনিক যন্ত্রপাতি কিনতে হবে। এ যন্ত্রপাতিগুলো অনেক দামি। যেগুলো জার্মানিসহ নানা দেশে ব্যবহার হয়।
এ সময় জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রাম নগরীর ১০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করার কথা জানান তিন সংস্থা। মেয়র বলেন, ২০২২ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় চুয়েটের এক গবেষণা বলছে নগরীতে প্রতিদিন প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য উৎপাদিত হয় ২৫০ মেট্রিক টন। সিটি করপোরেশন অধিকাংশ বর্জ্য সংগ্র করলেও বাকিগুলো নর্দমায় গিয়ে পড়ে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। নষ্ট হয় জীববৈচিত্র্য।
আরও পড়ুন: জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামের খাল খনন করছে জামায়াত, স্বাগত জানালেন মেয়র
এমন বাস্তবতায় ইউনিলিভার বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং ইপসা প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য সংগ্রহে অংশীদারত্বমূলক যৌথ সেমিনার আয়োজন করে। মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর রেডিসন ব্লুতে সেমিনারে জানানো হয় আগামীতে নগরীর ১০ শতাংশ বর্জ্য সংগ্রহ করবে তিন সংস্থা।