কুয়েতে প্রবাসীদের জন্য ‘বাংলাদেশি হাসপাতাল’ প্রতিষ্ঠা সম্ভব: ডা. এ বি এম হারুন

৩ সপ্তাহ আগে
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা সম্ভব বলে জানিয়েছেন বৃহত্তর নোয়াখালীভিত্তিক সামাজিক সংগঠন সংযোগ নোফেলের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা ও শমরিতা হাসপাতালের ব্যবস্থাপক পরিচালক ডা. এ বি এম হারুন।

গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সংযোগ নোফেল কুয়েত শাখার উদ্যোগে কুয়েতের খাইতান রাজধানী প্যালেস হোটেলে এক সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

 

কুয়েত চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির আমন্ত্রণে গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ৯ সদস্যের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল কুয়েত সফরে আসেন। ওই প্রতিনিধি দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন ডা. এ বি এম হারুন।

 

গত বুধবার সংযোগ নোফেল কুয়েত শাখার পক্ষ থেকে তাকে এক সংবর্ধনা দেয়া হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংযোগ নোফেল কুয়েত শাখার সভাপতি আব্দুল হাই ভুঁইয়া। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নাছের উদ্দিন খোকন।

 

আরও পড়ুন: কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যালে গাইবেন মনির খান-লুইপা

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল কুয়েতের সভাপতি লুৎফুর রহমান মুখাই আলী, মো. আকবর হোসেন, ব্যাংকার মাইনুদ্দিন, বাহার উদ্দিন, শফিকুর রহমান, লিটন মিয়া, ফরিদ উদ্দিন ও হোসেন মোহাম্মদ আজিজ।

 

আরও উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হানিফ, জাহাঙ্গীর হোসেন, মাহবুব আলম ভূঁইয়া, বাবুল দাস, মনির হোসেন বাবু, রিপন ও নুরুদ্দিনসহ বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার নেতৃবৃন্দ। অংশ নেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সময় টিভির প্রতিনিধি  মঈন উদ্দিন সরকার সুমন এবং সাধারণ সম্পাদক আ হ জুবেদ।

 

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা প্রবাসীদের জন্য চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে ডা. এ বি এম হারুনের কাছে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করার দাবি তোলেন। এ সময় ডা. এ বি এম হারুন হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, কুয়েত প্রবাসীদের সহযোগিতা পেলে কুয়েতে একটা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা সম্ভব।

 

আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-কুয়েত অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে ঐতিহাসিক বৈঠক

 

ডা. এ বি এম হারুন বলেন, ‘কুয়েতে বেশিরভাগ প্রবাসী নিম্ন আয়ের শ্রমিক। তাদের আয়ের তুলনায় চিকিৎসা খরচ বেশি। এছাড়া ভাষাগত সমস্যার কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাদের। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত কারার লক্ষ্যে সবার সহযোগিতার মাধ্যমে ভালো কিছু করার সম্ভব। প্রবাসীদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ‘বাংলাদেশি হাসপাতাল’ গড়ে তোলা সম্ভব।’

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন