শুরুতে জামাল ভূঁইয়া, তারপর তারিক কাজী। পথটা দেখিয়েছেন মূলত জামাল, তার দেখানো পথেই হেঁটেছেন তারিক। এরপর নজরটা ছিল ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা ফুটবলার হামজা চৌধুরীর ওপর। অবশেষে গত মার্চে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের জার্সিতে তার অভিষেকও হয়ে যায়।
হামজা চৌধুরী দলে যোগ দেওয়ার পরই যেনো দেশের ফুটবলে নতুন করে জোয়ার শুরু হয়েছে। হামজা দেশের মাটিতে প্রথমবার খেলতে নামবেন ১০ জুন। আর তার খেলা দেখতেই হয়তো এক দিনের মধ্যেই টিকিট শেষ করে ফেলেছে দর্শকরা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের সব টিকিট সোল্ড আউট: বাফুফে
ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় সারির ক্লাব সান্ডারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলে খেলা কিউবা মিচেলের দিকে নজর ছিল অনেক দিন ধরেই। শেষমেষ তিনি গায়ে জড়াতে যাচ্ছেন বাংলাদেশের জার্সি। তার পাসপোর্টের আবেদনও সম্পন্ন হয়েছে ইতোমধ্যে।
কিউবা মিচেলের বাবা জ্যামাইকান হলেও মা বাংলাদেশি। সেই সূত্রে তার বাংলাদেশের হয়ে খেলার সুযোগ ছিল। এর আগে কিউবা মিচেলের এজেন্ট বেন মারকল জানিয়েছিলেন, জুন উইন্ডোতে বাংলাদেশের হয়ে খেলার ব্যাপারে আগ্রহী কিউবা।
আরও পড়ুন: আলেক্সিসে লিভারপুল, একই দিনে বেলজিয়ামে ৯০ বছরের খরা ঘুচল আরেক ম্যাকঅ্যালিস্টারে
কিউবা স্বভাবজাত সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার। ফলে খেলার টেম্পো নিয়ন্ত্রণে তার বিশেষ দক্ষতা আছে। তার শক্তির জায়গা হচ্ছে ড্রিবলিং, শর্ট পাসিং ও কুইক ট্রাঞ্জিশন। ভালো টার্ন নিতে পারায় সহজেই ক্লোজ কন্ট্রোলে প্রতিপক্ষের দুই একজন খেলোয়াড়কে হারাতে পারেন তিনি।
ডায়াগনাল পাসে পজিশন সুইচ করতেও দারুণ পটু। সেই সঙ্গে ট্যাকলিংয়েও যথেষ্ট দক্ষতা দেখাতে পারেন। ফলে তাকে একজন পরিপূর্ণ মিডফিল্ডার বলাই যায়। সে ক্ষেত্রে চাইলেই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবেও তাকে খেলানো সম্ভব।
]]>