তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে দাবি সিভিল সার্জনের।
ভারতগামী ও ভারত ফেরত যাত্রীদের অভিযোগ, কাগজে-কলমে একজন স্বাস্থ্যকর্মী সার্বক্ষণিক থাকার কথা থাকলেও কোনো ধরনের পরীক্ষা ছাড়াই যাতায়াত করছেন দুই দেশের যাত্রী। এমনকি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে কোভিড-১৯ পরীক্ষা কেন্দ্রের ব্যানার টাঙানো থাকলেও দেখা যায়নি কোনো স্বাস্থ্যকর্মী।
এদিকে, ইমিগ্রেশন পুলিশ ও বিজিবির পক্ষ থেকে কিছুটা তৎপরতা থাকলেও স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো তৎপরতা নেই।
আরও পড়ুন: কমপ্লিট শাটডাউনে বন্ধ সোনামসজিদ স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানি
সোনামসজিদ ইমিগ্রেশন পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জামিরুল ইসলাম বলেন, ‘ভারতফেরত যাত্রীদের স্যানিটাইজার দেয়া হচ্ছে এবং মাস্ক পরার বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. এ কে এম শাহাব উদ্দীন বলেন, সোনামসজিদ ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে একজন সদস্যবিশিষ্ট মেডিকেল টিম বসানো হয়েছে। তারা ভারতফেরত যাত্রী ও ট্রাকচালকদের তাপমাত্রা পরীক্ষা করছেন। তবে সেখানে করোনার কিট দিয়ে পরীক্ষার কোনো সুযোগ নেই বলে জানান তিনি।
সোনামসজিদ স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন দিয়ে দৈনিক ৭০-৮০ জন পাসর্পোটধারী যাত্রী ও ৩০০-৩৫০টি ট্রাকচালক যাতায়াত করেন।