তবে মৃত ব্যক্তিরা কোনো ভাইরাসে সংক্রমিত কিংবা রোগে আক্রান্ত ছিলেন কি না, তা বলতে পারছে না কঙ্গো সরকার। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, মারা যাওয়া ব্যক্তিদের বেশির ভাগের বয়স ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটিতে জ্বর, সর্দি, কাশি, কফ, শ্বাসকষ্ট ও মাথাব্যথার মতো উপসর্গে আক্রান্ত আরও ৩০০ জনের বেশি মানুষ চিকিৎসকের কাছে এসেছেন।
দেশটির নাগরিক সমাজের নেতা সেপোরিয়েন মানজানজা রয়টার্সকে বলেন, পরিস্থিতি উদ্বেগ ছড়িয়েছে। এমন নানা উপসর্গে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। আক্রান্ত প্রত্যন্ত এলাকায় ঠিকমতো ওষুধ পৌঁছানো যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন: এমপক্সের ১ লাখ ভ্যাকসিন পাচ্ছে কঙ্গো, পৌঁছাতে পারে আজ
কঙ্গোর সরকার জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। আক্রান্ত এলাকাগুলো থেকে নমুনা সংগ্রহের জন্য চিকিৎসা দল পাঠিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
কয়েক বছর ধরেই ইবোলা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করছে কঙ্গো।
]]>