মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সোমবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৬৪ জেলার ডিসি ও আট বিভাগের বিভাগীয় কমিশনারদের মতবিনিময় সভা হয়। সেখানে ধর্মীয় ওয়াজ মাহফিলে রাজনৈতিক বক্তব্য বন্ধে নির্বাচন আচরণবিধিতে ‘স্পষ্ট নির্দেশনা যুক্ত করার পরামর্শ’ দেন দেশের বিভিন্ন জেলার ডিসিরা।
নাম প্রকাশ না করে দুজন ডিসিকে উদ্ধৃত করে একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে ওয়াজ মাহফিলকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক বিরোধ ও উত্তেজনা বেড়ে গেছে। অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো একে ব্যবহার করছে প্রচারমঞ্চ হিসেবে। এ কারণে সংসদ নির্বাচন আচরণবিধিতে রাজনৈতিক বক্তব্য নিষিদ্ধের স্পষ্ট বিধান থাকা জরুরি।
আরও পড়ুন: এবার রেকর্ড সংখ্যক তরুণ প্রথম ভোট দেবে: প্রধান উপদেষ্টা
এ নিয়ে সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে, কয়েকটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদে দাবি করা হয়েছে, সোমবার (১৭ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জেলা প্রশাসকরা প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দিয়েছেন ওয়াজ-মাহফিলে রাজনৈতিক বক্তব্য প্রদান বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য। প্রকৃতপক্ষে ওই বৈঠকে দুইজন জেলা প্রশাসক ও একজন বিভাগীয় কমিশনার বক্তব্য রাখলেও এমন কোনো আলোচনা কেউই করেননি।
সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস আরও জানায়, জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে দেয়া দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টাও এ ধরনের কোনো মন্তব্য করেননি। তার পুরো বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অফিসিয়াল পেজে প্রকাশ হয়েছে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদগুলো সত্য নয়।
আরও পড়ুন: সরকারকে ‘এনজিও-গ্রাম’ বলে ব্যঙ্গ, একগুচ্ছ অর্জন তুলে ধরে জবাব দিলেন প্রেস সচিব
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও এ সংক্রান্ত খবর মিথ্যা বলে জানান।

১ সপ্তাহে আগে
৪






Bengali (BD) ·
English (US) ·