এমএফএস এর মাধ্যমে বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে

২ সপ্তাহ আগে
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস- এমএফএস এর মাধ্যমে বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে বিদেশে। বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যম ব্যবহার করেই হচ্ছে এসব অপরাধ। সমস্যার সমাধানে এআই নির্ভর সমন্বিত মনিটরিং ব্যবস্থা চালুর পরামর্শ স্টেকহোল্ডারদের। আর অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা চায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

মোবাইল ফোনে আর্থিক লেনদেনের সেবা এমএফএস ব্যাবহার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে অপরাধীরা। এরপর আবার পাচার হচ্ছে বিদেশে। এসব বন্ধে রাজধানীর মালিবাগের সিআইডি সদর দফতরে মতবিনিময় সভায় অংশ নেয় বিএফআইইউ, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার বাংলাদেশ, বিভিন্ন ব্যাংক, বিকাশ-নগদসহ অংশীজনরা।


সভার শুরুতে সিআইডি প্রধান ছিবগাত উল্লাহ জানান, এমএফএসের মাধ্যমে অপরাধ বন্ধ করাই টার্গেট। এজন্য সবার পরামর্শ চান তিনি। 


তিনি বলেন, এমএফএসের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রিত করে নয়, অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা প্রয়োজন।


আরও পড়ুন: সাইবার ক্রাইমের ৭০ শতাংশই আর্থিক প্রতারণা


পরে প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে এমএফএস ব্যবহার করে অনলাইন জুয়া, স্ক্যাম ও বেআইনি গেমিং প্ল্যাটফর্মে অর্থ জমা, উত্তোলন ও লেনদেনের বিভিন্ন পন্থা তুলে ধরা হয়। উপস্থাপন করা হয় অপরাধের বিভিন্ন ধরনও‌। এসব অপরাধের জন্য দায়ী করা হয় বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টদের।


বিকাশ, নগদ ও উপায়ের প্রতিনিধিরা দাবি করেন, অভিযুক্ত এজেন্টদের বিরুদ্ধে নেয়া হচ্ছে ব্যবস্থা। এর পরেও থামছে না অপরাধ।


দাবি ওঠে অংশীজনদের নিয়ে সমন্বিত মনিটরিং সিস্টেম তৈরি করার।


অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জানান, ব্যাংকগুলো প্রতিনিয়তই এমএফএসের অপরাধ দমনে ব্যবস্থা নিলেও ফলফল শূন্য।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন