আন্তর্জাতিক একাধিক গণমাধ্যম সূত্রের খবর, নিজেদের বাসভবনে একই সঙ্গে মৃত্যুর সিদ্ধান্ত নেন তারা। গত মঙ্গলবার মিউনিখ পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অ্যালিস ও অ্যালেন কেসলার গ্রুনওয়াল্ডে তাদের নিজেদের বাসায় এই আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত নেন। জানা গেছে, এভাবে যৌথ মৃত্যুর জন্য তারা দীর্ঘদিন ধরেই পরিকল্পনা করে আসছিলেন।
আরও পড়ুন: নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় ৯ দিনের কারাদণ্ড
জানা যায়, জার্মানিতে এমন এক সংগঠন আছে, যারা নাগরিকদের স্বেচ্ছামৃত্যুকে সম্মান জানিয়ে তাদের পথ সহজ করে দেয়। এমনই এক সংগঠন ‘জার্মান সোসাইটি ফর হিউম্যান ডাইয়িং’ এর সদস্য ছিলেন এই যমজ শিল্পী। স্বেচ্ছামৃত্যুর আগে তারা একজন আইনজীবী ও একজন ডাক্তার তাদের সাথে প্রাথমিক আলোচনা করেছিলেন।
এর আগে গত বছর ইতালির এক সংবাদমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে অ্যালিস এবং অ্যালেন কেসলার একসাথে একই দিনে মারা যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
আরও পড়ুন: পড়ে গিয়ে আঘাত পেয়ে অভিনেত্রীর মৃত্যু
অ্যালিস এবং অ্যালেন ১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ছোট থেকেই তারা নৃত্যশিল্পী হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন। ১৯৫০-এর দশকে তাদের পরিবার পূর্ব জার্মানি থেকে পশ্চিম জার্মানিতে পালিয়ে যাওয়ার পর তাদের বিনোদন জীবন শুরু হয়।
একটু নজর দিন-
আপনি যদি কখনো মনে করেন, জীবন অসহনীয় হয়ে উঠছে, জেনে রাখুন— আপনি একা নন। সাহায্য চাওয়া দুর্বলতা নয়, বরং সাহসের কাজ। মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বিশ্বস্ত বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে কথা বলুন। যেটা এখন মনে হচ্ছে, তা সাময়িক— সময়, সহায়তা ও কথা বলার মাধ্যমে অনেক কিছু পরিবর্তন সম্ভব। জীবন মূল্যবান এবং এখনও অনেক সুন্দর মুহূর্ত বাকি আছে।
আপনি যদি মানসিক চাপে বা আত্মহত্যার চিন্তায় ভুগে থাকেন, অনুগ্রহ করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, কাউন্সেলর বা হেল্পলাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সাহায্য চাইতে কখনো দ্বিধা করবেন না।

১ সপ্তাহে আগে
৪






Bengali (BD) ·
English (US) ·