রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালে ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে একযোগে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। একইসঙ্গে যেসব নম্বর থেকে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করা হয়েছে সেসব নম্বরেও এসএমএস দিয়ে ফল জানানো হবে।
শিক্ষাবোর্ড–সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য রেকর্ডসংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে মোট ২ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষার্থী ৪ লাখ ২৮ হাজার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। এর মধ্যে সর্বাধিক আবেদন পড়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে।
বিষয়ভিত্তিকভাবে সবচেয়ে বেশি আবেদন এসেছে ইংরেজি ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে। গত ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের পরদিন ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত সাত দিন আবেদন গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা প্রতি বিষয়ে ১৫০ টাকা ফি দিয়ে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেন।
আরও পড়ুন: দুপক্ষের দ্বন্দ্বে দু’ভাগ কলেজ, ভবিষ্যত নিয়ে শঙ্কায় শিক্ষার্থীরা
২০২৫ খ্রিষ্টাব্দের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার মূল ফল গত ১৬ অক্টোবর প্রকাশ করা হয়। এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ছিল ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন পরীক্ষার্থী।
গতবারের (৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ) তুলনায় এবার পাসের হার ১৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ কমেছে, পাশাপাশি জিপিএ-৫ কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪টি। ফল বিপর্যয়ের কারণে দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় ১১ লাখ আসন ফাঁকা থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২৬ জুন শুরু হয়ে ১৯ আগস্ট শেষ হয় এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২১ থেকে ৩১ আগস্ট। এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীন মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
]]>
১ দিন আগে
১








Bengali (BD) ·
English (US) ·