বিভিন্ন পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০০৪ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে সাতক্ষীরা ও খুলনার উপকূলীয় পরিবারগুলো প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রতি বছর গড়ে এক লাখ দুই হাজার চারশত উননব্বই টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। কিন্তু দুর্যোগ-পরবর্তী সহায়তা কার্যক্রমে বাস্তব ক্ষয়ক্ষতির প্রতিফলন হয় না। বেশিরভাগ পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টা কেবল অবকাঠামোর ওপর কেন্দ্রীভূত থাকে।
বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে খুলনা সিএসএস আভা সেন্টারে আয়োজিত প্রোটেক্ট লস অ্যান্ড ড্যামেজ প্রকল্প বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা, অর্জিত শিক্ষা, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যতের কৌশল নিয়ে শিখন বিষয়ক বিনিময় সভায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
আরও পড়ুন: কয়রায় ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করল কোস্টগার্ড
উন্নয়ন সংস্থা লিডার্সের নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মন্ডলের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মো. হুসাইন শওকত, খ্রিশ্চিয়ান এইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর নুজহাত জেবিন, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুরাইয়া সিদ্দিকা, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কানিজ মোস্তফা, বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মমতাজ বেগম, কৃষি অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মো. মোসাদ্দেক হোসেন, প্রকল্প এলাকা সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার প্রত্যান্ত প্রতাপনগর ইউনিয়নের ক্ষতিগ্রস্ত নারী, উপকারভোগী, গণমাধ্যমকর্মী, বিভিন্ন সামাজিক ও উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা।